রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রংপুরে প্রতিবাদ ও মানবন্ধন অনুষ্ঠিত সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্য কারণ কারণ জানালো পুলিশ,১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার আশ্বাস পুলিশের ভূমি অফিসে চাকরি করে বলে কবরস্থান দখলের পায়তারা শ্রীপুর প্রাইভেট হাসপাতাল মালিক সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি আব্দুল মালেক,সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল রাজশাহীতে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন রংপুরে তুহিনকে হত্যার প্রতিবাদ ও খুনিদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে ত্রিশাল প্রেসক্লাবের মানববন্ধন নওগাঁয় বিএমএসএফের উদ্যোগে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে জরুরি সভা গাজীপুর সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন  নড়াইলে কেরাম খেলে বাড়ি ফেরেনি শোয়েবুর,পরদিন পুকুরে মিললো মরদেহ

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

রুপান্তর সংবাদ ডেস্কঃ
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৫ Time View

রুপান্তর সংবাদ ডেস্কঃ

রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ১ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।

স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর।

এ সময় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

এর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ সমাধিতে ফুল দিয়ে পুনরায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানো শেষে সর্বস্তরের মানুষ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

শ্রদ্ধা জানান শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যরাও। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ছাড়াও রাজধানীর স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান।

ইতিহাস বলছে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর ও রায়েবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রাখে।

১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই নিকট-আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে স্বজনের লাশ খুঁজে পায়। বুদ্ধিজীবীদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা, কারও কারও শরীরে একাধিক গুলি ও অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে। লাশের ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্তও করতে পারেননি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category