এইচ,এম শহিদুল ইসলাম, পেকুয়া
কক্সবাজারের পেকুয়ায় ৮ ম শ্রেণির ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।
পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া ইউনিয়নের হোসনে আরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ ম শ্রেণির ছাত্রী লাকী মনি(১৪)কে চকরিয়া থানার বরইতলী ইউনিয়ন দরগাহ মুড়া এলাকার হেলাল উদ্দিনের পুত্র মোঃ রিফাতের সাথে পারিবারিক ভাবে পরিচয় হলে সে থেকে রিফাত লাকী মনি কে স্কুলে আসা যাওয়ার সময় প্রেমের অপার দিয়ে সব সময় উত্তপ্ত করতেন, প্রেমে রাজি না হলে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দিত।
ঘটনার সম্পর্কে এজাহার পড়ে জানাজায়, গত ৪ মার্চ (সোমবার)সকাল ৯ টার দিকে স্কুলে আসার সময় বারবাকিয়া বাজারস্ত এলাকা থেকে রিফাত সহ তাহার খালাত ভাই শিলখালী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সবুজ পাড়া পূর্ব ভারুয়াখালী এলাকার গোলাম কাদেরের পুত্র মোঃ রাসেল ও আরো ২/৩ জন মিলে স্কুল ছাত্রী লাকী মনি(১৪)কে জোরপূর্বক সিএনজি গাড়িতে তুলে দেন প্রেমিক চকরিয়া বরইতলী দরগাহ মুড়া এলাকার মোঃ রিফাতের সংঙে, প্রেমিক রিফাত স্কুল ছাত্রী লাকী মনি কে নিয়ে কক্সবাজারের অপরিচিত আবাসিক হোটেল আটকিয়ে সারা রাত জোরপূর্বক ধর্ষণ করে-৫ মার্চ মঙ্গলবার বিকাল ৪ঘটিকার দিকে ছাত্রী লাকী মনি কে তাঁহার নিজ বাড়ির এলাকা শিলখালী কাচারি মুড়া স্টেশনে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়ে কোশলে ধর্ষণ কারী প্রেম পাগল মোঃ রিফাত পালিয়ে গেলেও তাঁহার সহযোগী খালাত ভাই মোঃরাসেল কে কাছারীমুড়া স্টেশনে ছাত্রী লাকী মনির সাথে দেখা হলে ঘটনার বিষয়ে ছাত্রীর পরিবার খুঁজে স্থানীয় এলাকার লোকজন মিলে তাঁকে আটক করে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে সাথে নিয়ে ধর্ষণের সহযোগী মোঃ রাসেল কে পেকুয়া থানায় সোপর্দ করেন। এই ঘটনার বিষয়ে ছাত্রী লাকী মনির মা-রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে পেকুয়া থানায় একটি এজাহার দায়ী করেন।
ঘটনার বিষয়ে পেকুয়া থানার তদন্ত কর্মকর্তা বলেন- ছাত্রী লাকী মনির বিষয়ে পেকুয়া থানায় দুইজনের নামে মামলা দায়ী করা হয়েছে, ধর্ষণের সহযোগী মোঃ রাসেল কে আটক করা হয়েছে- ৬ মার্চ বুধবার আটককৃত রাসেল কে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
Leave a Reply