বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তরুন প্রজন্মের জন্য নতুন গান নিয়ে আসছেন কন্ঠ শিল্পী তমালিকা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করায় উপদেষ্টা পরিষদের কিছু সদস্যের মন খারাপ : মেজর হাফিজ জনগণের ভোট দেয়ার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হবে : রংপুরে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিখোঁজ হওয়া দুই শিশুর মরদেহ  উদ্ধার টুঙ্গিপাড়ায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের থানা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পেকুয়া শহীদ ওয়াসিমের স্মরণে স্মৃতি ফলক উন্মোচন ও বৃক্ষ রোপণ  জুড়ীতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উদযাপন  ত্রিশালে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে খেলা ও পুরস্কার বিতরণ জুলাই শহিদ পরিবার,আহত ও সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের নিয়ে সম্মেলন ও দোয়া মাহফিল শ্রীপুরে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালীতে জনতার ঢল 

বাংলাদেশ প্রেস ফটো কনটেস্ট পুরস্কার জিতলেন ‘ছবির কবি’ কুদ্দুস আলম

ওবাইদুল ইসলাম, গাইবান্ধা
  • Update Time : বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪
  • ৯১ Time View

ওবাইদুল ইসলাম, গাইবান্ধা 

‘বাংলাদেশ প্রেস ফটো কনটেস্ট-২০২৪’ বিজয়ী হয়েছেন ‘ছবির কবি’ হিসেবে পরিচিত গাইবান্ধার কৃতী সন্তান জনপ্রিয় নিউজ ও ফটোএজেন্সি ফোকাস বাংলার আলোকচিত্রী সাংবাদিক কুদ্দুস আলম। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কর্মরত আলোকচিত্রীদের ছবি নিয়ে তৃতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

গত সোমবার (০৩ জুন) রাতে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের নাম অনলাইনে ঘোষণা করা হয়। কুদ্দুস আলম ছাড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত অন্য তিনজন হলেন এফআইএপির কাজী গোলাম কুদ্দুস, প্রথম আলোর সাজিদ হোসেন এবং দৈনিক বাংলার সৈয়দ মাহমুদুর রহমান।

এ ছাড়া আরও তিনজন আলোকচিত্রীকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সম্মানজনক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন নিউজ বাংলার পিয়াস বিশ্বাস, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের নাঈম আলী ও দৈনিক ইত্তেফাকের আবদুল গনি।

গত বছরের বাছাই করা ছবিগুলো থেকে একটি ছবিকে ‘পিকচার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করা হয়েছে। পুরস্কার পাওয়া ছবিটি তুলেছেন ফোকাস বাংলার কুদ্দুস আলম।
গত এক বছরে আলোকচিত্র সাংবাদিকতায় শ্রেষ্ঠ কাজগুলো নির্ধারণের মাধ্যমে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। দেশের শীর্ষস্থানীয় পেশাদার আলোকচিত্রীদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারকেরা এ প্রতিযোগিতায় সম্পৃক্ত ছিলেন।

‘জীবন পুড়ে কয়লা!’ শিরোনামে গাইবান্ধার এবিসি ইটভাটা থেকে তোলা পুরস্কার পাওয়া ছবিটির ক্যাপশনে কুদ্দুস আলম লেখেন- ‘গাইবান্ধায় ইটভাটার কয়লা ভাঙার নারী শ্রমিক তারা। কয়লার ধুলোয় মলিন তাদের জীবন, জীবন পুড়ে কয়লা হওয়ার পথে তারা। তবুও তারা বেঁচে থাকার তাগিদেই বেছে নিয়েছে এই রূক্ষ রূঢ় বাস্তব জীবন। বছরের ছয় মাসই তারা ইটের ভাটায় ধূসরিত মলিন জীবনযাপন করেন। জমিলা বেগম, বুলবুলি বেগম ও সুনেত্রা রাণী কাজ করেন এবিসি ইটভাটায়। তারা দৈনিক ৪শ’ টাকা হারে পারিশ্রমিক পান। সেই টাকা দিয়েই চলে জীবন ও আনন্দ।’

শিগগিরই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের তারিখ ঘোষণা করা হবে। ঢাকার দৃক গ্যালারিতে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। সেখানে ২১ জন আলোকচিত্রীর ছবি প্রদর্শিত হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category