মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রংপুরে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড প্রায় ১২ শ ঘর-বাড়ি উদ্দীপনা ও প্রত্যয়ের মধ্য দিয়ে রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক ৪৭,৭১ ও ২৪শের বিপ্লব অর্থবহ করতে ইসলাম প্রতিষ্ঠার বিকল্প নাই: শ্রীপুরে দুর্নীতিমুক্ত-সন্ত্রাসমুক্ত মানবিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে গ্রাম্য বৈঠক অনুষ্ঠিত  ‎তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন শ্রীপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শারদীয় শুভেচ্ছা ও উপহার বিতরণ নওগাঁর পত্নীতলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান নিহত বদলগাছীতে সাংবাদিক আশরাফুল ইসলামের স্মরণে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রংপুরে সাংবাদিক হত্যা চেষ্টা মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার নড়াইলে বাস টার্মিনালে অবৈধ টোল আদায় বন্ধে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ

ভূমি নিবন্ধনে উৎসে কর কমিয়ে ৬ শতাংশ নির্ধারণ

রুপান্তর সংবাদ ডেস্কঃ
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৬৬ Time View

রুপান্তর সংবাদ ডেস্কঃ

জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় নিুমুখী। এ কারণে জমি রেজিস্ট্রেশনে ফের উৎসে করহার কমানোর কথা ভাবছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর আগে অক্টোবরে জমি নিবন্ধনে খরচ কমায় এনবিআর। সোমবার এনবিআরের জারি করা সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রক আদেশ (এসআরও) থেকে জানা যায়, নির্দিষ্ট কিছু জমির ক্ষেত্রে এনবিআর করহার আট শতাংশ থেকে কমিয়ে ছয় শতাংশ করেছে।

নতুন এ পদক্ষেপ কম মূল্যের জমি কিনতে রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক বলে মনে হলেও অর্থের পরিমাণ নির্দিষ্ট উৎসে করের চেয়ে বেশিই থাকবে, যা আগের মতোই রয়ে গেছে। আর এ পরিস্থিতিতে নতুন হারে উৎসে কর ধার্য করা হয়েছে। এসআরওতে বলা হয়, ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশন, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত দপ্তর ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের অধীনে থাকা বাণিজ্যিক জমি অথবা এদের অধীনে থাকা আবাসিক এলাকা অথবা অধীনে না থাকা বাণিজ্যিক জমি যাতে আবাসন কোম্পানির মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কাজ চলছে এসব জমি ছাড়া অন্য জমির ক্ষেত্রে এ নতুন নিয়ম প্রযোজ্য।

উল্লিখিত শ্রেণির ক্ষেত্রে গুলশান, বনানী, মতিঝিল ও তেজগাঁওয়ের মতো নির্দিষ্ট এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে ছয় শতাংশ কর ধার্য হবে। তবে উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন এবং উচ্চমূল্যের জমির ক্ষেত্রে আট শতাংশ করই বলবৎ থাকবে। ফলে এসব জমির জন্য বেশি অর্থ দিতে হবে।

চলতি বছরের জুনে জাতীয় সংসদে ভূমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন কর দ্বিগুণ করা হয়েছিল। চুক্তিপত্রের মূল্যমানের ওপর কর হিসাব হবে বলে আইন প্রণীত হয়। এতে সংশ্লিষ্ট খাতে বিরূপ প্রভাব পড়ে। এ উচ্চহারের করের প্রভাবে গেল অর্থবছরে ভূমি ও ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্রেশন ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমে যায়। এ খাত থেকে রাজস্ব আদায় এক-তৃতীয়াংশ কমে আসে বলে জানায় এনবিআর।

এর পর গত অক্টোবরে এনবিআর জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে তাদের কর সংগ্রহের পদ্ধতি বদলেছিল। এ পদ্ধতিতে উৎসে কর ধার্য হবে মৌজা এবং জমির ধরনের ওপর। যেমন তা আবাসিক, বাণিজ্যিক, রিয়েল এস্টেট অথবা ডেভেলপারদের মাধ্যমে জমির উন্নয়নকাজ ঘটছে কিনা তার ওপর। আগে আয়তন ও শ্রেণি বিভাগের ভিত্তিতে কর ধরা হতো।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category